[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
লুটেরার দল আচমকা গন্ডোগোল আবোল তাবোল দল বাঁধাইয়া হগ্গল হাতাইয়া নিতে গোল পাকাইয়াছে, চিন্তায় আছি….দিন-মাস বছর ধরেই অবৈধ দখলে সংকুচিত কাপ্তাই হ্রদ, মুক্ত করতে হবেদেশে বর্তমানে যথেষ্ট খাদ্য মজুদ রয়েছে: উপদেষ্টা আলী ইমামমানুষের জীবন-কর্ম জ্ঞান, মৃত্যু, পুনঃর্জন্ম সবকিছুই ন্যাচারাল: পার্বত্য উপদেষ্টাগৌতম বুদ্ধের ত্রি-স্মৃতি বিজড়িত প্রধান ঘটনাই হলো ‘বুদ্ধপূর্ণিমা’বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে দুর্বৃত্তের আগুনে এক পরিবার খোলা আকাশের নীচেবান্দরবানের লামায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে হাটহাজারী যুবকের মৃত্যুখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় গৌতম বুদ্ধের জন্ম, বুদ্ধত্ব লাভ ও মহাপরিনির্বাণ উপলক্ষে মঙ্গল শোভাযাত্রাবান্দরবানের রুমায় অগ্নিকান্ডে এক জুমিয়া পরিবারের ঘর ভষ্মিভুতরাঙ্গামাটির লংগদুতে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বান্দরবানের লামায় মাঝখানে বিদ্যুতের খুঁটি রেখেই সড়কের পাশে ড্রেন নির্মাণ

৪২

॥ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, লামা ॥

বান্দরবানের লামা উপজেলা শহরে সড়ক ও জনপদ বিভাগের তত্ত্বাবধানে ১১ কোটি টাকার সড়ক উন্নয়নের কাজ শুরু হয়েছে। লামা বাজারের চৌরাস্তা মোড় থেকে লাইনঝিরি পর্যন্ত ৩ কিলোমিটার সড়কে উন্নয়ন কাজ করছে সড়ক ও জনপদ বিভাগ। কাজ নিয়ে নানান অভিযোগসহ সিড়কের পাশে পলার রেখেই ড্রেন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে স্থানীয়রা।

সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, রাস্তা প্রশস্ত করায় পাশের বিদ্যুতের পিলারটি বর্তমান ড্রেনের মাঝখানে পড়েছে। আশপাশের মানুষ বলছে, বিদ্যুৎ বিভাগের সাথে কথা বলে পিলার সরিয়ে ড্রেনের কাজ করা যেত। কিন্তু সড়ক ও জনপদ বিভাগের লোকজন দায়সারাভাবে পিলারটি ড্রেনের মাঝখানে রেখেই কাজ শেষ করছে।

এদিকে, এই উন্নয়ন কাজটি শুরুর পর থেকে নানান অনিয়ম ও দুর্নীতি হচ্ছে বলেও জানায় বাজার ব্যবসায়ীরা। ড্রেন নির্মাণে সিলেট পাথর ও বালু ব্যবহার করার কথা থাকলে তা না করে লোকাল বালু ও নিম্নমানের পাথর ব্যবহার হচ্ছে। ভালো মানের সিমেন্ট ব্যবহার করা হচ্ছে না। এছাড়া কাদা ও পানিতে হচ্ছে ঢালাই।

এই বিষয়ে বান্দরবান সড়ক ও জনপদ বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী পুণেন্দু বিকাশ চাকমা বলেন, বিদ্যুৎ বিভাগের সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। নিম্নমানের মালামাল ব্যবহারের বিষয়টি আমি অবগত নয়। স্থানীয়রা বলছে, কাজটি শুরুর পর থেকে সড়ক জনপথ (সওজ) বিভাগের দায়িত্বরত কোন কর্মকর্তাকে দেখা যায়নি। অফিসের কর্মচারী ও ড্রাইভাররা ইঞ্জিনিয়ারের দায়িত্ব পালন করছে।