[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
রাঙ্গামাটিতে বর্জ্যব্যবস্থাপনা বিষয়ে পৌরকর্তৃপক্ষের সাথে সনাকের অ্যাডভোকেসি সভারামগড়ে টাওয়ার কাজ করছে না নেটওয়ার্ক বন্ধ, চাঁদা না পওয়ায় সমস্যার সৃষ্টি!চারদিন পর ফের চালু চন্দ্রঘোনা ফেরী, মঙ্গলবার ১৬ জলকপাট বন্ধ করা হবেখাগড়াছড়ির রামগড়ে দুই কসমেটিকস্ দোকানীকে জরিমানারামগড়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে ট্রাক মালিককে জরিমানাপার্বত্য চট্টগ্রামে বড়ুয়া জনগোষ্ঠীর প্রতি বৈষম্যের অবসান চাই, পৌর কমিটি গঠনে নেতৃবৃন্দতাঁগো মাইরের চোট্টে ভীতু বহুত জেঠা-জেঠি হাটে আসিলেও বস্তা-পেট্ট্রা ফালাইয়া যান বাঁচাইতে দৌঁড়াইয়াছে লগে ফাঠাছেঁড়াও হইয়াছে, চিন্তায় আছি…প্রতিহিংসার চরিত্র লইয়া কেউ ক্ষেমতারে ললিপপ বানাইয়া টানা চুষিয়াছে আর অহন মনে হইতেছে বহুতে চোষাচুষিতে চুম্বুকও ফিট করিয়াছে, চিন্তায় আছি…বন্যাকবলিতদের সচেতনতায় স্থানীয় প্রশাসনের জরুরী উদ্যোগ নেয়া দরকারখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় দূর্যোগ মোকাবিলায় করণীয় শীর্ষক সভা অনুষ্ঠিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বিপাকে বিচার প্রার্থীরা, রাঙ্গামাটি জেলা জজ আদালতে জজ নেই দেড় মাস

৪৩

॥ মোঃ নুরুল আমীন ॥ রাঙ্গামাটি জেলা জজ অবসরে যাওয়ার কারনে বর্তমানে বিচারিক কার্যক্রম বাঁধাগ্রস্ত হয়ে পড়েছে বলে জানা গেছে। আইনজীবী সমিতি সুত্রও কখন জজ নিয়োগ দেয়া হবে নিশ্চিত কিছু বলতে পারেননি। গত দেড় মাস যাবৎ জেলা জজ না থাকায় আদালতে বিচারাধীন মামলাগুলো নিয়ে বিপাকেও পড়েছেন বিচার প্রার্থীরা। আদালত সুত্র এবং বিচার প্রার্থীরা এ তথ্য জানিয়েছেন।

এ বিষয়ে রাঙ্গামাটি জেলা আইনজীবী সমিতির নেতৃবৃন্দ জানিয়েছেন, কবে জেলা জজ নিয়োগ দেওয়া হবে এখনো জানা সম্ভব হয়নি। আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর এড. মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন, জরুরী ভিত্তিতে রাঙ্গামাটিতে জজ নিয়োগ দেওয়া দরকার। জজ না থাকার কারণে আদালতের কার্যক্রমে দেখা দিয়েছে স্থবিরতা সাথে বাড়ছে মামলার জট। বিচারাধীন মামলা প্রায় দশ হাজার বলে তিনি উল্লেখ করেন।

আদালত সূত্র জানায়, গত ১০ জুলাই জেলা ও দায়রা জজ দলিল উদ্দিন চাকুরী থেকে অবসরে যান। এরপর এই শূন্য পদে নতুন করে কাউকে এখনো নিয়োগ দেওয়া হয়নি। আদালতে একজন যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ থাকলেও তাঁরা জজের অধীন মামলাগুলোর বিচার কার্যক্রম চালানোর ক্ষমতা নেই। ফলে জজের বিচারাধীন মামলাগুলো আটকে আছে। যার প্রভাব পড়েছে অন্যান্য মামলাতেও।

সিনিয়র আইনজীবী ও সাবেক যুগ্ম জজ এ্যডভোকেট দীপেন দেওয়ান বলেন, জজ না থাকায় নিম্ন আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে কোথাও যাওয়ার সুযোগ নেই। বিচারপ্রার্থীরা হয়রানির শিকার হচ্ছেন। নারী ও শিশু ট্রাইব্যুনালও জজের হাতে। কিন্তু জজ না থাকায় এ আদালতের কাজও বন্ধ হয়ে আছে। এটি সুরহা হওয়া দরকার। আইনজীবী সাইফুল ইসলাম পনির বলেন, রাঙ্গামাটিতে আদালত প্রতিষ্ঠার পর থেকে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ নিয়োগ দেওয়া হয়নি। এখানে জজ এর পাশাপাশি অতিরিক্ত জজ ও যুগ্ম জজ নিয়োগ দেওয়া প্রয়োজন। তখন আদালতের কার্যক্রমের গতি বাড়বে।

এদিকে বিচার প্রার্থীরা জানিয়েছেন, দেড় মাস ধরে রাঙ্গামাটি জেলা ও দায়রা জজ আদালতে জজের পদটি শূন্য থাকায় আদালতের বিচারিক কার্যক্রম ব্যহত হওয়ার পাশাপাশি বিপাকেও পড়েছেন বিচার প্রার্থীরা।